সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম [নিয়ত, দোয়া, সময়, উপকারিতা, মোনাজাত]
পরিশুদ্ধভাবে সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম অনুসরণ করে আল্লাহর কাছে দোয়া করলে আশা করা যায়, আল্লাহ তায়ালা অচিরেই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অসংখ্য প্রয়োজন, চাওয়া-পাওয়া। কোন সমস্যায় জর্জরিত হলে, কোন আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হলে মন হতাশায় ভরে ওঠে। তখন আমাদের একমাত্র ভরসা আল্লাহ তায়ালা। সালাতুল হাজত নামাজের মাধ্যমে আমরা সরাসরি আল্লাহর কাছে প্রয়োজনের কথা বলতে পারি, মনের বেদনা প্রকাশ করতে পারি।
কোন বাধা নেই, নিষিদ্ধ সময় ব্যতীত যেকোনো সময়, যেকোনো পবিত্র স্থানে, একবার কিংবা বারবার এই নামাজ পড়া যায়। সারা জীবন ধরেও এই নামাজ পড়ার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে আমাদের প্রয়োজন পূরণের জন্য দোয়া করতে পারি।
সালাতুল হাজত নামাজের দোয়া আল্লাহর কাছে আমাদের আন্তরিক প্রার্থনাকে আরও জোরালো করে তোলে। দোয়ায় মনের কথা স্পষ্টভাবে, বিনীতভাবে এবং আন্তরিকতার সাথে জানালে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
এটা অন্যান্য সাধারণ নফল নামাজের মতই দুই রাকাত বা চার রাকাত পড়তে হয়। নামাজ পড়ার পরে আল্লাহতালার কাছে বিভিন্ন দোয়ার মাধ্যমে সাহায্য চাওয়া। ধারাবাহিকভাবে আপনি চাইলে আপনার সারাটা জীবন এই নামাজ পড়ে পড়ে থাকতে পারেন।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘হে মুমিনগণ, ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।`
সূরা আল-বাকারা
সালাতুল হাজত উত্তমরুপে অজু করে দুই রাকাত বা চার রাকাত পড়তে হয়। নামাজ পড়ার পরে আল্লাহ তায়ালা হামদ-ছানা এবং (রাসূল সাঃ) এর উপর দরুদ শরীফ পড়ে মোনাজাতের মাধ্যমে নিজের প্রয়োজনের কথা আল্লাহতালার কাছে ব্যক্ত করবে।
সালাতুত তাসবিহ নামাজের নিয়ম
সালাতুল হাজাত
মানুষ তার জীবনযাত্রায় এমন অনেক প্রয়োজন ও সমস্যার মুখোমুখি হয়, যে প্রয়োজনগুলো পূরণ করা কিংবা যে সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি লাভ করা সীমাবদ্ধ শক্তি-সামর্থ্য দ্বারা সম্ভব নয়।
মানুষকে তখন এমন এক স্বত্তার শরণাপন্ন হতে হয় যার কাছে কোনো সমস্যাই সমস্যা নয় এবং যার শক্তি-সামর্থ্যের মধ্যে কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। বলাবাহুল্য, সেই একমাত্র স্বত্তা হলেন আল্লাহ তাআলা।
আল্লাহ ছাড়া আর সবাইকেই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যে নিজেই সমস্যাগ্রস্ত সে অন্যকে সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে কীভাবে? এজন্যই যে বিশ্বাসী আল্লাহর শরণ নেওয়ার পরিবর্তে মাখলুকের দরবারে মাথা কুটে বেড়ায় সে শুধু নিজের স্বত্তাকেই অপমান করে না, বরবাদ করে তার আখিরাতকেও।
আর দুনিয়াতে তার ভাগ্যে ততটুকুই জোটে যা আল্লাহ নির্ধারিত করে রেখেছেন। তাই মনে রাখতে হবে যে, দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ।
কবি বলেন- ওই একটি সাজদা, যা তোমার কাছে কষ্টকর মনে হয়েছে, তা-ই মানুষকে মুক্ত করে হাজার ‘সাজদা’ থেকে।
ঈমানদারগণ একমাত্র আল্লাহকেই তাদের প্রয়োজন পূরণকারী ও সমস্যার সমাধানকারী বলে বিশ্বাস করেন। তারা যখনই কোনো সমস্যার সম্মুখীন হন তখন আল্লাহরই সাহায্য কামনা করেন।
এই সাহায্য কামনার উত্তম পদ্ধতি হচ্ছে, খুশু খুযুর সঙ্গে দুই রাকাআত নামায আদায় করা এবং আশা ও বিনয়ের সঙ্গে আল্লাহর কাছে দুআ করা। ইনশাআল্লাহ তার আশা আল্লাহ পূরণ করবেন।
হযরত আবুদ দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন- যে উত্তমরূপে অযু করে, এরপর পূর্ণাঙ্গরূপে দুই রাকাআত নামায পড়ে, আল্লাহ তার প্রার্থিত বিষয় দান করবেন, শীঘ্রই অথবা কিছুকাল পর (যেভাবে তিনি ইচ্ছা করেন)।’ (মুসনাদে আহমদ: ৬/৪৪৩)
সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম
আল্লাহর কাছে সালাতুল হাজতের মাধ্যমে কোন কিছু চাওয়ার জন্য নিরিবিলি সময়ে, প্রশান্ত মন নিয়ে উত্তম উত্তম রূপে অজু করে দুই রাকাত বা চার রাকাত নফল নামাজ পড়ুন। নামাজের পরে আল্লাহ তায়ালার হামদ এবং ছানা পড়ুন এবং রাসূল (সাঃ) এর উপর দুরুদ শরীফ পড়ুন। তারপর সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম এর পর দোয়া পড়ুন:-
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ أَسْأَلُكَ مُوجِبَاتِ رَحْمَتِكَ وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ وَالْغَنِيمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍّ وَالسَّلاَمَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ لاَ تَدَعْ لِي ذَنْبًا إِلاَّ غَفَرْتَهُ وَلاَ هَمًّا إِلاَّ فَرَّجْتَهُ وَلاَ حَاجَةً هِيَ لَكَ رِضًا إِلاَّ قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ
অর্থ:- ’’আল্লাহ ছাড়া কোনো মা’বূদ নেই যিনি অত্যন্ত সহনশীল ও দয়ালু। মহান আরশের অধিপতি আল্লাহ পবিত্র। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি জগতসমূহের প্রতিপালক। হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট চাই তোমার রহমত আবশ্যককারী আমল, তোমার ক্ষমা লাভের সুদৃঢ় আমল, সকল নেকী অবলম্বনের আগ্রহ, সকল গুনাহ থেকে নিরাপত্তা, আমার সব গুনাহ ক্ষমা করে দাও, সব পেরেশানী দূর করে দাও এবং তোমার সন্তুষ্টির জন্য সহায়ক যত প্রয়োজন রয়েছে সব পূরণ করে দাও হে সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু।”
আপনারা সালাতুল হাজতের পরে চাইলে যে কোন দোয়া পড়তে পারেন যেগুলো সাধারণ নামাজেই পড়েন। তবে সালাতুল হাজতের পরে বিশেষভাবে আপনি উপরে উল্লেখিত দোয়াটি পড়তে পারেন, কেননা এটি হাদিসে বর্ণিত দোয়া, তবে না পড়ালেও কোন সমস্যা নেই।
সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ত:- আমি কেবলা মুখি হয়ে দুই রাকাত সালাতুল হাজতের নফল নামাজ আদায় করতেছি, বলে আল্লাহু আকবার বলে হাত বাঁধবেন।
সালাতুল হাজত নামাজের সঠিক সময়
আপনি চাইলে সালাতুল হাজত দিন বা রাতের যে কোন সময় পড়তে পারেন তবে মাকরুহ সময় ব্যতীত। মাকরুহ সময় বলতে ফজর উদয় হওয়ার পর দুই রাকাত সুন্নত ব্যতিত নামাজ পড়া, ফজরের ফরজ নামাজের পরে সূর্য উদয় পর্যন্ত, সূর্য আসমানের মধ্যরেখায় যখন হবে, সূর্য অস্ত যাওয়ার সময়, আসরের ফরজ নামাজের পর এবং ঈদের নামাজের আগে-পরে ইত্যাদি সময় নামাজ পড়া মাকরুহ।
সুতরাং আপনি মাকরুহ সময় ব্যতীত দিনরাত ২৪ ঘন্টায় যে কোন সময় সালাতুল হাজতের নামাজ পড়তে পারেন। সুতরাং আপনার যদি কোন কিছুর প্রয়োজন হয় টাকা-পয়সা, পেরেশানি দূর হওয়া, শারীরিক বা মানসিক দুশ্চিন্তা দূর হওয়া ইত্যাদি, তাহলে আল্লাহর কাছে ধৈর্য এবং নামাজের মাধ্যমে সাহায্য চাইতে পারেন।
সালাতুল হাজত নামাজের নিষিদ্ধ সময়
Salatul hajat এবং অন্যান্য নামাজের কিছু নিষিদ্ধ সময় রয়েছে যেগুলোতে নামাজ পড়া যাবে না। বিশেষত ৩ সময় যে কোন নামাজ নিষিদ্ধ করা হয়েছে সূর্যোদয়, সূর্য মাথার উপর যখন থাকে এবং সূর্যাস্তের সময়। নিচে কিছু সালাতুল হাজত নামাজের নিষিদ্ধ সময় দেয়া হলো:
- ফজরের নামাজের পর: ফজরের ফরজ নামাজ পড়ার পর থেকে সূর্যদয় পর্যন্ত কোনো রকম নফল নামাজ পড়া যাবে না। তবে আগের যে কাজা নামাজগুলো ছিল সেগুলো পড়া যাবে।
- সূর্যোদয়ের সময়: সূর্যোদয়ের পর থেকে অন্তত 20 মিনিট পর্যন্ত কোনরকম নফল এবং ফরজ নামাজও পড়া যাবে না।
- সূর্য যখন ঠিক মাথার উপর থাকে: সূর্য যখন দুপুরের সময় ঠিক মাথার উপরে চলে আসে তখন কোন রকম নফল এবং ফরজ নামাজ পড়া মাকরুহ যেমন সালাতুত তাসবিহ।
- আসরের পর: আসরের পর থেকে সূর্য হলুদ হওয়া পর্যন্ত কোনো রকম নফল নামাজ পড়া যাবে না।
- সূর্যাস্তের সময়: সূর্য পশ্চিমাকাশে হলুদ বর্ণ ধারণ করার পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সব ধরনের নফল ও ফরয নামায পড়া মাকরূহ।
উপরোক্ত যে সময় গুলো বর্ণনা করা হয়েছে সেগুলোতে কোনরকম নফল নামাজ পড়া যাবে না। বিধায়, এই সময়গুলোতে সালাতুল হাজত নিষিদ্ধ। নামাজের নিষিদ্ধ সময় নিয়ে বিস্তারিত।
সালাতুল হাজত নামাজের মোনাজাত
প্রথমত আমরা আল্লাহতালার উপর হামদ এবং রাসূল সাঃ এর উপরে দরুদ প্রেরণ করব। এতে আমাদের দোয়া কবুলের চান্স বেড়ে যায়, কেননা হাদিসে এরশাদ হয়েছে যতক্ষণ পর্যন্ত নবী করীম সাঃ এর উপরে দরুদ প্রেরণ করা হয় না ততক্ষণ পর্যন্ত দোয়া আটকে থাকে। যেমন আমরা মুনাজাত/দোয়া এভাবে শুরু করব: প্রথমত আল্লাহ তায়ালার হামদ এবং রাসূল সাঃ এর দরুদ হিসেবে পড়ব
الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ، وَالصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِهِ وَصَحْبِهِ أَجْمَعِينَ
অর্থ: সকল প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক মহান আল্লাহর জন্য এবং রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর পরিবারবর্গ এবং সকল সাথীবর্গের উপর।
মূলত উপর উল্লেখিত এরাবিক বাক্যটি আল্লাহর প্রশংসা এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উপর দরুদ এর সংক্ষিপ্ত বাক্য। যদি আপনার সময় বেশি থাকে তাহলে আরো ফজিলতপূর্ণ এবং অন্যান্য বড় হামদ এবং সালাত রয়েছে সেগুলো পড়তে পারেন। তারপর সালাতুল হাজত নামাজের মোনাজাতের মধ্যে নিচের দোয়াটি পড়বেন যেটা সালাতুল হাজতের দোয়া। তাছাড়া আপনারা মোনাজাতের সুন্নত এবং আদবগুলো জেনে আসতে পারেন।
لا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ ، سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ ، الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعلَمِينَ : أَسْأَلُكَ مُوْجِبَاتِ رَحْمَتِكَ، وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ، وَالْغَنِيمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍ، وَالسَّلَامَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ ، لَا تَدَعْ لِي ذَنْبًا إِلَّا غَفَرْتَهُ، وَلَا هَما إِلَّا فَرَّجْتَهُ، وَلَا حَاجَةً هِيَ لَكَ رِضًا إِلَّا قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ
সালাতুল হাজত নামাজের উপকারিতা
দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি। কিন্তু সব সমস্যার সমাধান আমরা নিজেরাই করতে পারিনা। তাই এক্ষেত্রে স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে এমন একটা পদ্ধতি শিখিয়েছেন যেটার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে চাওয়া হলে আল্লাহ তা পূরণ করে, আর পদ্ধতিটা হচ্ছে ‘সালাতুল হাজতের’ নামাজ।
এখানে সালাত অর্থ হচ্ছে নামাজ এবং হাজত অর্থ হচ্ছে প্রয়োজন। সালাতুল হাজতের মানে এখন দাঁড়ালো প্রয়োজন এর নামাজ। শরীয়তের পরিভাষায় বান্দার প্রয়োজন মেটাতে যে দুই রাকাত সালাতের মাধ্যমে আল্লাহতালার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করা হয় ওই নামাজটাকে সালাতুল হাজত বলে।
সাধারণত দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেক ক্ষেত্রে বন্ধু কিংবা পরিবার পরিজনের কাছে সাহায্য পায়। এমন অনেক সময় আমাদের চাওয়া আসে তারা মেটাতে পারেনা বরং আল্লাহতালার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করতে হয়। আমরা বিভিন্ন সময় মানুষের সাহায্য পাই, তারা অনেক কিছু মেটাতে/সমাধান করতে পারি। কিন্তু অনেক সময় বান্দাদের সাহায্য দিয়ে কোন কিছু হয় না তখন সেই মুহূর্তে আল্লাহ তাআলার দরবারে প্রার্থনা করতে হয়।
সাধারণত আল্লাহর বান্দাদের কাছ থেকে আমরা যে সাহায্য পায় সেটাও আল্লাহর পক্ষ থেকে দেওয়া। তাই আমরা যে কোন প্রয়োজনে নিজের বিপদ দূর করতে বা কোন প্রয়োজন মেটাতে আল্লাহতালার কাছে দুই রাকাত সালাতুল হাজতের নামাজ পড়তে পারি, কেননা স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে ধৈর্য এবং সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনার কথা বলেছেন।
সালাতুল হাজতের নামাজ পড়ার নিয়ম কি?
সালাতুল হাজতের জন্য নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নাই, বরং অন্যান্য নফল নামাজের মত দুই রাকাত নামাজ পড়বে। চাইলে চার রাকাত পড়া যায়, কোন সমস্যা নেই। তারপর আল্লাহ তাআলার হামদ-সানা এবং রাসুল (সাঃ) এর উপর দরুদ শরীফ পড়ে হাদিসে উল্লেখিত দোয়াটি পড়বে।
যোহরের পর সালাতুল হাজতের নামাজ পড়া যাবে কি?
হ্যাঁ, অবশ্যই যোহরের ফরজ নামাজের পরে সালাতুল হাজত পড়তে পারবেন। শুধুমাত্র মাকরুহ সময় ব্যতীত যেকোনো সময় এই নামাজ পড়া যায়।
সালাতুল হাজত কি নফল নামাজ?
হ্যাঁ, এটি একটি নফল নামাজ। তবে এই নামাজটা আল্লাহর সাহায্য কামনার জন্যই পড়া হয়ে থাকে। কোন বাধা নেই, জিবনে এই নামাজ যত ইচ্ছে পড়া যায়।
Nice post🥰🥰
GREAT POST, ALLAH AMADER SOBAIKE AMOL KORAR TOYFIQE DAN KORUN, AMEEN.
This is very important subside
Nice post
Good post